বিয়ের মণ্ডপে কাঁদছেন বর, হাসছেন নববধূ

বধূবেশে বরের সামনে এসে দাঁড়িয়েছে কনে আর বর কেঁদে কেটে একাকার করেছে। সবাইকে অবাক করে দিয়ে হাসছে কনে। সম্প্রতি এমন একটি ভিডিও ভাইরাল হয়েছে যা

আজীবন একসঙ্গে থাকতে একই যুবক বিয়ে করলেন দুই বান্ধবী

দীর্ঘদিনের বন্ধুত্ব। বিয়ের পরেও একে অপরকে ছেড়ে থাকতে চাননি। সেজন্য এক অভিনব উপায় বের করলেন দুই তরুণী। তাই একই যুবককে বিয়ে করলেন দু’জন। এখন দুই

ডেটে গিয়ে প্রেমিকার মাথার উকুন বেছে দিচ্ছেন প্রেমিক, ভিডিও ভাইরাল

নিভৃতে প্রিয়জনের কাছাকাছি এলে ভালোবাসার উদ্‌যাপন করাই দস্তুর। তবে ভালোবাসার উদ্‌যাপন মানেই কি উত্তাল প্রেম? তা কিন্তু নয়। দৈনন্দিন জীবনের আপাততুচ্ছ ক্ষুদ্রাতিক্ষুদ্র কাজে একে অন্যের

বন্ধুর সামনে লজ্জা, দীর্ঘক্ষণ বাতকর্ম চেপে রেখে হাসপাতালে তরুণী

ছেলে বন্ধুর সঙ্গে একান্ত সময় কাটাচ্ছিলেন। এমন সময়েই বিপত্তি ঘটে! যার সঙ্গে ডেট করছেন, সেই বন্ধুর সামনে কীভাবে বাতকর্ম করবেন, তা বুঝে উঠতে পারছিলেন না

ছবিতে জেব্রার মুখ খুঁজে পেলেন? জেনে নিন ধৈর্যের অবস্থা

সারা ক্ষণ মনের মধ্যে একটা দুঃখের ভাব, সাধারণত যে সব কাজ করতে আপনি ভালোবাসতেন সেগুলো করতেও আর উৎসাহ পাচ্ছেন না। রুটিন মেনে ও চলতে পারছেন

তরুণীকে বিয়ে করতে লিঙ্গ বদলালেন নারী, বুকে গজাবে চুল

সারাজীবন একসঙ্গে থাকবেন বলে প্রতিজ্ঞা করেছেন সমকামী মহিলা যুগল। কিন্তু পরিবারের বিরোধিতায় সেটা সম্ভব হচ্ছিল না। পরিবারের আদেশ, কোনো এক ছেলেকেই বিয়ে করতে হবে। পরিবারের

বিয়ের আসরে মাতাল অবস্থায় বর, হবু স্ত্রীর বদলে শালিকার গলায় মালা

মদের নেশায় মাতাল হয়ে টলমলে পায়ে বিয়ের মণ্ডপে উঠেছিলেন বর। নেশার ঘোরে হবু স্ত্রীর বদলে শালিকার গলায় মালা পরিয়ে দিলেন। আর তার পরই উত্তম মধ্যম

পুতুল স্বামীর সন্তানের মা হয়েছেন নারী

বিয়ে করে একেবারে মনের মতো সঙ্গী বা সঙ্গিনী পাওয়াটা সবার স্বপ্ন থাকে। সেই স্বপ্ন সবসময় সফল হয় না। তবে ব্রাজিলের এক নারী এতটাই ভাগ্যবান যে,

বিয়ের দশ মাস পর জানলেন স্ত্রী, ‘স্বামী আসলে নারী’!

দুজনার পরিচয় হয় একটি অনলাইন ডেটিং ওয়েবসাইটে। সেখান থেকেই পেশায় শল্যচিকিৎসক ও ব্যবসায়ী এক ব্যক্তিকে বিয়ে করেন এক নারী। বিয়ের দশ মাস পর জানা গেল,

১১টি বিয়ের পরও মেটেনি সাধ, হন্যে হয়ে দ্বাদশ স্বামী খুঁজছেন ৫২ বছরের নারী

নাম মনেট ডিয়াজ, মন দিয়েও ফেলেন বারে বারে। গঙ্গারাম তবু ১৯ বারে থেমেছিলেন, ইনি কবে থামবেন— জানেন না কেউ। পার্থক্য একটিই গঙ্গারাম ম্যাট্রিক পরীক্ষা দিতেন,